Skip to content
Home » Bohemian Bangla Kobita (বোহেমিয়ান কবিতা ) Probar Ripon

Bohemian Bangla Kobita (বোহেমিয়ান কবিতা ) Probar Ripon

Share with your Friends

Bohemian Kobita is written by Probar Ripon, artist of Sonar Bangla Circus band. Probar Ripon poem “Bohemian” was written on Covid-19 Pandemic. Probar Ripon acted on Bangla natok  je jibon foring er. প্রবর রিপনের কবিতা বোহেমিয়ান, অসাধরণ একটি বাংলা কবিতা। Bangla Kobita – Bohemian written by Probar Ripon singer of Sonar Bangla Circus. Bengali poem Bohemian lyrics writer Probar Ripon. Bohemian bangla kobita abritti, bohemian is a bengali poem. Bangla kobita for caption, also Bangla kobita for fb caption by Probar Ripon – Bohemian kobita.

bohemian bangla kobita by probar ripon
বোহেমিয়ান । প্রবর রিপনের কবিতা । Probar Ripon Poem | probar ripon natok | je jibon foring er

Bohemian Kobita Lyrics in Bengali:

আমি আগে থেকেই জানতাম
তোমরা এমন কোন গভীর অন্ধকার কুয়োর মধ্যে পড়তে চলেছ
যেখান থেকে কেবল মৃত্যুর পর-
মৃত্যুই পারে তোমাদেরকে উদ্ধার করতে !
হিমশীতল পর্বতের চূড়ায় শকুনের চঞ্চু থেকে মুক্তি পেতে
প্রমিথিউস যেমন প্রার্থন করেছিল মৃত্যুর !

রাতের ভাগাড়েরা দেহের রঙ বদলে মহামারী ইঁদুরের রূপ নিলো ।
মৃত্যু জাহাজ ভাসালো দ্বীপের কঙ্কিত হৃদয়ের পোতাশ্রয়ের দিকে
কোনো ভাবেই কি মনে পড়ে তোমাদের ?
এই মৃত্যু গ্রন্থ সমূদ্রের ভেতর কেন ভুনের মত
বা পাপরিষ্ট আতুর ঘরের মত দ্বীপের দেহ ভেসে উঠেছিল ।
তোমাদের মনে নেই বলেই
দ্বীপটা নরকের ইঁদুরের মরা দেহের মত ;
কিলবিল করে হেটে যাচ্ছে তোমাদের হৃদয়জাত নরকের দিকে ।

কখনো কি ভেবেছ ?- ফলাফল না জেনেও
বন থেকে বনান্তরে গাছগুলো তাদের ক্ষতস্থান থেকে
কেন ফুটিয়ে যাচ্ছে ফুল ?
প্রসব বেদনায় যেমন হরিণী মৃত্যুর অর্ঘ মেনে নিয়েও
সূর্যের দিকে তার সদ্যজাত সাবককে তুলে দেয় ;
তোমরা কি কখনো ভেবেছ সেই মা হরিণীর সবই
তার সাবকের জীবন্ত দেহ।

মানুষ, তোমরা মুখোশের বাহক ছাড়া আর কিচ্ছুই হতে পারো নি !
আর সেটাকেই তোমরা মর্যাদা দিয়েছো ঈশ্বরের বাহক হিসেবে,
ভাগাড়ে ভাগারে, সারি সারি হরিণীর শব পুড়ে;
বিরাট বিরাট কারখানার চিমনি উঠে গেছে আকাশে
ভাবছো উত্তাপ দিচ্ছো ঈশ্বরের হিমশীতল শবে !
কফিনের ভিতর একদিন মানুষের স্বর্গ
তার শব থেকে জেগে উঠে বসবে;
যেভাবে এক শব কফিন থেকে উঠে বসে
সূর্যের করুণ ঠান্ডা রোদের মাংসে উত্তাপ এনে দিয়েছিল
এই হিম খনখনে ঠান্ডা মর্গে ।

মানুষ,,,,
তোমরা তোমাদের আবিষ্কৃত গাড়ির চাকার নিচে পিষ্ঠ হয়ে গেছো,
আর এটা ভেবে তোমরা খুব আহ্লাদিত হচ্ছো যে-
তোমাদের এমন কিছু আবিষ্কার করার ক্ষমতা আছে
যা অবলীলায় তোমাদেরকে হত্যা করতে পারে ।
এবং সে কাজ করার পরেও তারা,
প্রচন্ড দর্পে কিলবিল করা বিষধর সাপের মত ফণা তুলে
পৃথিবীর পথে ঘুরে বেড়াতে পারে ।।
তারা তার আবিষ্কারককে মনে রাখবে অনন্তকাল
এবং তার নামে বিরাট বিরাট সৌধ বানাবে;
আমি সব সময় মানুষের সমস্ত দর্পককে চূর্ণ করার জন্য
একটা অন্ধকার দর্পনের মত জেগে থেকেছি !

এমনকি মৃত্যুদূতের মৃত্যুর পরেও আমি তার শবের পাশে
কোনো এক রক্তস্রোতের সমূদ্রতীরে দাঁড়িয়ে থাকব ;
এটা দেখাতে যে –
নিজের শবের দিকে না তাকাতে পারার ক্ষমতা ছাড়া,
অস্তিত্বের আর কোনো মহান ক্ষমতা নেই !

শহরগুলো এখন কয়েদিদের নিজ হাতে বানানো
জেলখানার মত কি এক বিষাদ শূন্যতায় খাঁখাঁ করছে,
যে জেলখানা তোমার নিজের বানানো ;
সেটা না ভাঙার সামর্থ্যই কিন্তু – মৃত্যুদন্ড !
যে দন্ডে তোমরা তোমাদের জেলখানা থেকে
শূন্য আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকো ।

যেমন শকুন তাকিয়ে থাকে সদ্যমৃত পশুর শবের দিকে
ভয়ানক সব ভাইরাসের মতো,
অকল্পিত সব জীবাণুর মতো –
তোমরা তোমাদের সুরঙ্গ দিয়ে আত্মার দিকে চলে গেছো ।
এবং ভেতরে ঢুকে এমন ভাবে তার মুখ আটকে দিয়েছো যে
তোমরা বুঝতে পারছ না আসলে তোমরা কোথায় আছো !

শুধু এম্বুলেন্সের সাইরেন শুনতে পাচ্ছো বাইরে
এবং এটাই জানো না-
শুশ্রূষারত নার্স বলে যাদের জানো
তারা আত্মহত্যা প্রবণ কিছু আহত জন্তু কিনা !
যারা সূর্যের রশ্মি বেয়ে নিচে নেমে এসে –
পাতালের অন্ধকারে নিজেদের কবরের ভেতর ;
আলো হবার ব্যর্থ চেষ্টা করে অন্ধকারে নির্বাসনকে
তাদের নিয়তি মেনে নিয়েছে ।

তোমাদের কখনো নিজের দিকে তাকানোর সাহস ছিলো না বলে
সব সময় তাকিয়ে থেকেছো অন্যের ব্যবহৃত পরিত্যক্ত পথের দিকে।
তাদের নাম দিয়েছো – ধর্মগুরু, রাজনীতিবীদ অথবা তোমাদের পরিত্রাতা ;
এমন ভাবে তাদের বিশ্বাস করেছো যে,
এখনো তাদের মাশুল গুনছ নিজের লক্ষ্যহীন জীবনে বলি দেয়ার মাধ্যমে ।
কেননা তারাই এঁকেছে তোমাদের এই মহামারীর দারুন প্রান্তর
অলক্ষ্যের আড়ালে যেভাবে নুড়িপাথরেরা তাদের হিমশীতল
জীবন স্বীকার করে নিয়েছে এক মৃত ঝরনায়।

ইঁদুরেরা তাদের মসৃণ শরীরে অমাবস্যার বিগত চাঁদের চিকচিক করা আলোয়
বুদবুদের মতো ফেনার উচ্ছাসে তেড়ে আসছে তোমাদের শহরের দিকে !
মৃত্যু তার মাহাভোজের গন্ধ পেয়ে তেড়েফুঁড়ে আসছে মহাপ্লাবনের উচ্ছাসে;
এবং তোমাদের মায়েরা, তাদের সন্তান হারানোর জন্য চোখে চোখে শান দিচ্ছে
গ্লেসিয়ারে যেমন গলে যেতে সূর্যের ডাকে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।

বলো, কেন তোমরা জন্মেছিলে ?
যখন তোমাদের জন্মই তোমাদের মৃত্যুর ক্রীড়ানক হতে
জাদুকরের জাদুদন্ডে হর্ষধ্বনি মতো শিহরীত হয়ে ওঠে ;
এই জাদু মঞ্চের সামনে আর কোনো দর্শক থাকবে না
এমনকি তার ধারালো ব্লেডে সবাইকে কেটে টুকরো টুকরো করার পরে,
তা দেখিয়ে মুগ্ধ করার মতো কাউকে না পেয়ে
জাদুকর হলভর্তী দর্শকের আশায় নিজেই নিজেকে কেটে টুকরো টুকরো করে,
প্রতিটি মাংসপিন্ডকে ভেবে নিবে-
মুহুর্মুহু হাততালি দেয়া একেকজন সম্মোহিত বোকা দর্শক।

তোমরা এমন কিছুর জন্য নিজেকে বিসর্জন দিয়েছো
যা আসলে কোনো ভাবেই নেই !
তোমরা এমন কিছুর জন্য নিজেকে ধ্বংস করেছ
যা কোনো ভাবেই সৃষ্টি সম্ভব না !
তোমাদের রক্তের মহাপ্লাবনের নিচে ডুবে গেছে
আশ্রয় নেবার গ্রানাইট পাথরের পর্বতশৃঙ্গ
এবং আমি জানতাম এমন এক মহামারী তোমাদের জন্য অপেক্ষা করছে।
এতদিনে তিলে তিলে তোমরা সেই মহামারীর একেকজন ইঁদুর হয়ে উঠেছ

আর খাদ্যশস্যকে তোমরা রূপান্তর তোমাদের ঘাতক হিসেবে ;
আর সবচেয়ে হাস্যকর হলো,
তোমরা যে আইন প্রণয়ন করেছ ঘাতকদের শাস্তি বিধানের জন্য
সেই আইনের ভয়ে তোমরা কখনো নিজদের ছায়া মাড়িয়ে,
নিজেদের উদ্ধার করতে সাহস করোনি ।

হায়, হতভাগ্য ইঁদুরের দল !
আজ যে মহামারীর ভয়ে তোমরা মৃত্যুর ধমনীতে
বিষাক্ত রক্তের মতো নিজেদের বন্দী করেছ ;
সেই মৃত্যুর জন্মদাতা তোমরাই !
গুহার ভেতরে শূন্যতার দেবীকে ধর্ষন করে তোমরা যাকে জন্ম দিয়েছিলে,
এবং তোমরা নিশ্চয়, নিশ্চয় তোমরা তোমাদের সন্তানের
আবদারকে অস্বীকার করতে পারো না ।
পিতা হিসেবে তোমাদের নিশ্চয় মেটাতে হবে সন্তানের খেলনার আবদার।
যে সন্তানের প্রিয় খেলনা মহামারী,
আর পিতার মৃতদেহের পাঁজরের নরম সুস্বাদু মাংস

কসাইদের ঘরে ঘরে আজ ছুরিগুলোর জিহ্বা লকলক করছে ;
আহ ! পাথর থেকে সেই ছুরি তো তোমরাই বানিয়েছিলে
আর তার জন্য আগুনকে পুড়িয়ে খাঁক করে
নিজেদেরকে বানিয়েছো কামারশালার মরুভূমী।
নর্দমারাও যেন ক্ষুধার্ত কতোকাল,
কতকাল তারা মৃতদেহের ঠান্ডা উত্তাপ নেয় নি।
যে জলে শব ভেসে যায় না, সে জলকে তো আর জল বলা যায় না
জলের অস্তিত্ব নির্ভর করে শবকে ফুলিয়ে ফাঁফিয়ে ভাসিয়ে নিয়ে যাওয়ার উপরে।

আমি জানি তোমাদের খাদ্যগুদাম ফুরিয়ে যাবে খুব শীঘ্রই
শয়তানকে যদি পুষতে চাও খাঁচায়, তার ক্ষুধা মেটানোর জন্য
অবশ্যই তোমাকে নিশ্চিত করতে হবে তোমার নিজের অনাহার !
শহরে এমন নির্মল বাতাস আমি আগে কখনো পাইনি
পৃথিবীর ফুসফুসে এমন নির্মল বাতাস নিশ্চিত করতে পারে ;
শুধু মানুষশুন্যতা, যেমন ছিল সামুদ্রিক অ্যামিবার সময়ে ।

এই শুনশান ভুতুরে শহরকে ভয় পেও না।
তোমরা নিশ্চয় জানো মহাশ্মশান ও গোরস্থানের অস্তিত্ব-
নির্ভর করে তার শুনশান নিস্তব্ধতার উপরে ;
নিশ্চয় কলহাস্যরত গোরস্থানের কথা চিন্তা ভাবতে পারো না ,
যেমনটা থাকে তোমাদের সন্ধ্যার পাপের ক্যাফে এবং
শপিংমলের ভাগাড়ে !
চাকার উপর ভর করে কেউ তো হেটে যেতে পারেনা তার কবরে
তার জন্য দরকার হয় একজোড়া নিথর পা ;
আর যে পায়ে ভর করে মৃত্যুদূত তোমাদের দিকে হেটে আসবে

আমি আগেই জানতাম, তোমাদের জন্য এমনকিছু অপেক্ষা করছে ;
যার জন্য অবচেতনে তোমরাই অপেক্ষা করেছিলে।
আর এইজন্য চাইলে দোষ দিতে পারি
তোমাদের নীতি নির্ধারক ও পথ প্রদর্শদের ।
যারা তোমাদের পথ দেখায় –
কিন্তু বলো অন্ধদের যে পথ দেখায়,
সে যদি ভূল পথ দেখায়, তার জন্য আবার কাকে দোষ দেয়া উচিত
পথ প্রদর্শকদের নাকি অন্ধদের স্বেচ্ছা অন্ধত্বকে ।

বলো অন্ধ না হবার জন্য তোমরা কোন তীরকে ধ্বংস করেছ ;
আর তার আগে তোমরাই ধনুককে আবিষ্কার করতে চাও নি ?
বলো নর্দমায় ভেসে যাওয়া থেকে বাঁচতে-
তোমরা তোমাদের হৃদয়কে কবে নদী করেছিলে ?
অথবা নিজেরাই হয়ে উঠেছিলে সমুদ্র, না এসব কিছুই করোনি তোমরা ।।
একদল পঙ্গু ভিখারির মতো রাস্তার পাশে পড়ে থেকে
অন্যদের পকেট থেকে নিজেদের জীবন ভিক্ষা করেছ।
শয়তান তো শয়তানই হবে ;কেন তাকে সন্ত ভেবে
নিজেদের পায়ে ঘা-পঁচড়া পুঁজের মত হয়ে উঠেছিলে এতদিন,
কে তোমাদের ক্ষমা করবে ?
যখন নিজেরাই নিজেদের ক্ষমা করার সব মন্ত্র মদের সাথে গিলে খেয়ে ফেলেছ।

দেখো, দূরে সূর্যের উদর থেকে ফফলদরের জাহাজেরা ভেসে আসতে শুরু করেছে
তোমরা দেখতে পাচ্ছো তার চিমনির ধোঁয়া ?
যে ধোঁয়ার কয়লা তোমরাই,
আর মৃত্যুই কেবল এখন পারে মৃতকে উদ্ধার করতে ।
এখন মানুষ পাবে যারা প্রচুর মানবিকতার কথা বলবে
তোমরা কি জানো না তারাই তাদের জাদু দন্ডের আঘাতে
তোমাদের হৃদয়হীন চিড়িয়াখানার জন্তুতে পরিণত করেছিল।

এমন একজন চিকিৎসককে তোমরা খুঁজছো ,
যার গবেষনার বিষয়বস্তু তোমাদের শব।
সে অপেক্ষা করছে কখন তোমাদের মৃত্যু হবে;
আর তার এই অভিশপ্ত জীবনের সমাপ্ত নির্ভর করেছে তোমাদের শবের উপর
শুধুমাত্র তোমরা মরার পরেই সেই শব গবেষনা করে ;
সে নিজেকে লুপ্ত করতে পারবে শকুনের উদরের মত অন্ধকারে !
আর আমি তোমাদের জানাতে লিখে রাখছি এসব কথা
কিন্তু তার আগে তোমরা নিশ্চিত হয়ে নাও,
এটা পড়তে তোমাদের নিশ্বাস ও দৃষ্টি আর অবশিষ্ট থাকবে কিনা ।

লন্ডন ব্রিজের নিচে ইঁদুরের পাল তেড়ে আসছে,
উহান থেকে যে ইঁদুর বেড়িয়ে পড়েছে পৃথিবীর পথে ;
এবং ভ্যাটিকানের উঁচু মিনার ঘুরে,
প্যারিসের জাদুঘর মাড়িয়ে,
মাদ্রিদের দানবীয় স্টেডিয়ামে মৃতদেহেরে হর্ষধ্বনিতে
তেহেরানের রক্তিম জোব্বার নিচ থেকে ;
নিউইয়র্কের বিষবাষ্পভরা ক্যাফেগুলোতে সেই ইঁদুরগুলো রাজত্ব করবে !
এবং পঙ্গপালের মত দাপিয়ে বেড়াবে ,
ঢাকা শহরের ধোঁয়ার নিচে ডুবে যাওয়া তোমাদের শবের ভিতরে ।

জীবাণুরা তোমাদের নাভী থেকে বেরিয়ে
তোমাদের চোখের দিকে ছুটেছে ,
এবং চোখ দেখার ক্ষমতা চিরদিনের মতো না হারানো পর্যন্ত
তারা সক্রিয় থাকবে ;
যেভাবে নিজের কৃত পাপ নিজের হৃদয়কে বিনষ্ট করে চিরদিনের জন্য।
এবং জেনে রেখো, তুমিই বিচার করছ তোমার পাপের ;
যে পাপ যে প্রেম সাপ রূপ নিয়েছিল সেই শুধু রিডেন এ
আহ ! হিমশীতল রাত, এখানে সূর্য ছিলো না কোনদিন
এমনি মনে হয়, যখন রাত তার শরীর পিটিয়ে আরো দীর্ঘ করে তোলে।

কামার যেমন আগুনের শিলা পিটিয়ে বানায় ছুরি
আর কর্মক্লান্তিতে আত্মহত্যার সময় সেই ছুরিই ব্যবহার করে ;
মহামারী ঊষা তো তেমন রাতেরই শুরু
সূর্য ছাড়া সেই ভোরে মানুষ পড়ে থাকবে তার শবের মতো
যেখানে শবের উপর তার মৃত হৃদয় পাথরের মতো চেপে থাকে ।
যেন সে তার পাপ থেকে আবার জেগে উঠতে না পারে
আর পাপ এভাবেই তার নিজেকে নির্মূল করতে পারে –
যেভাবে ঈশ্বর তার শব থেকে মুক্তি পেতে ;
তোমাদের ছুড়ে দেয় মহামারীর মধ্যাহ্নে,
এবং মুক্তির সন্ধ্যা সেখানে চির অনাগত ।
যেখানে দিনের আলোই আঁধারের রঙে এঁকেছে
মহামারীতে নিজের মৃত দেহ !

প্রবার রিপনের কবিতাসমূহঃ

প্রবার রিপনের বাংলা কবিতা – বোহেমিয়ানঃ

Ami age thekei jantam
tomra amon ek ondhokar kuor moddhe porte choleso
Jekhan theke kebol mrritur por
mrrityui pare toamderke uddhar korte
Himshitol porrboter churay shokuner chonchu theke mukti pete
Promithues jemon prrarrthona korechilo mrritur

Rate vagarera deher rong bodle rup mohamari idurer nilo
Mrritttu jahaj vasalo dwiper kongkito hrridoyer protasryer dike
Kono vabei ki mone pore tomader ?
Ei mrrtugontho somudrer vetor keno vuner moto
ba paprishto atur ghorer moto dwiper deh bese uthechilo
Tomader mone nei bolei
Dipta noroker idurer mora deher moto
kilbil kore hete jasse tomader hrridoyjat noroker dike

If you found any type mistakes or any error on the Bangla kobita Bohemian, then please contact us and send a message to our Grab Lyrics team, thank you. Probar Ripon er bangla kobita Bohemian.


Share with your Friends

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *